আলোচ্য বিষয়
Toggleসত্যজিৎ রায়ের জীবনীঃ পৃথিবীতে এমন বহু প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব জন্মগ্রহণ করেছেন, যারা তাঁদের বহুমুখী প্রতিভার জন্য বিখ্যাত। ভারতবর্ষের মাটিতে এমন একজন ব্যক্তিত্ব ছিলেন সত্যজিৎ রায়। তিনি একাধারে চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রশিল্পী, লেখক, সঙ্গীত পরিচালক এবং আলোকচিত্রশিল্পী ছিলেন। আজকের দিনে চলচ্চিত্র শিল্পের প্রতি মানুষের গভীর আগ্রহ এবং সারা বিশ্বে ভারতীয় চলচ্চিত্রের মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, যার পেছনে সত্যজিৎ রায়ের একান্তিক প্রচেষ্টা রয়েছে। তাঁর অবদানের ফলে বিশ্বের দরবারে ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্প সম্মান অর্জন করতে পেরেছে।জন্মের শত বর্ষ উপলক্ষে ওনার কথা স্মরণ করেই আমাদের আজকের আলোচ্য বিষয় সত্যজিৎ রায়ের জীবনী।সত্যজিৎ রায়ের জীবনী সম্পর্কে জানতে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
বিষয় | সত্যজিৎ রায়ের জীবনী |
জন্ম | ১৯১১ সালের ২রা মে |
বাবার নাম | সুকুমার রায় |
জন্মস্থান | কলকাতা |
পুরুস্কার | দাদাসাহেব ফালকে,লিজিয়ন দ্যঅনর,ভারতরত্ন,অস্কার |
মৃত্যু | ১৯৯২ সালের ২৩শে এপ্রিল |
কবি জীবনানন্দ দাশ এর জীবনী সম্পর্কে জানুনঃ Click here
সত্যজিৎ রায়ের জীবনী PDF ডাউনলোড লিঙ্ক নিচে দেওয়া আছে।
সত্যজিৎ রায়ের জীবনী
পৃথিবীর বুকে ভারতবর্ষের মাটিতে জন্মগ্রহণ করে যেসব দানবীয় প্রতিভা এই মহান ভুখণ্ডকে ধন্য করেছে, তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান হলেন শ্রী সত্যজিৎ রায়। তিনি একাধারে ছিলেন চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, চিত্রশিল্পী, সঙ্গীত পরিচালক, লেখক ও আলোক চিত্রশিল্পী। জীবনে যা কিছুই তিনি করেছেন, সব ক্ষেত্রেই অনন্যতার পরিচয় দিয়েছেন।
সত্যজিৎ রায়ের জন্ম ও বংশ পরিচয়
১৯১১ সালের ২রা মে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন সত্যজিৎ রায়। বাংলার এক বিখ্যাত পরিবারের সন্তান তিনি। তার পিতামহ উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী বাংলা শিশু সাহিত্যের জনক হিসেবে পরিচিত। পিতা সুকুমার রায় ছিলেন বাংলার শিশু-কিশোরদের প্রিয় কবি। সত্যজিতের পরিবারে আরও অনেকে বাংলার সাহিত্য জগতের অতি পরিচিত উজ্জ্বল নক্ষত্র ছিলেন। এমন পরিবারে জন্ম নিয়ে, ছেলেবেলা থেকেই সত্যজিৎ হয়ে উঠেছিলেন শিল্পী-মানবিকতা সম্পন্ন।
এই সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল ও পরিবেশে বড় হয়ে ওঠে সত্যজিৎ রায়। সত্যজিৎ রায় ছোটবেলা থেকেই সাহিত্য, শিল্প ও সৃজনশীলতায় গভীর আগ্রহী ছিলেন। পারিবারিক ঐতিহ্য ও পরিবেশের প্রভাব তার মনোজগতে গভীরভাবে প্রোথিত হয়েছিল, যা পরবর্তীতে তাকে বাংলা সাহিত্য ও চলচ্চিত্র জগতে অন্যতম সেরা ব্যক্তিত্বে পরিণত করেছিল।
স্বামী বিবেকানন্দের সংক্ষিপ্ত জীবনী সম্পর্কে জানুনঃClick here
সত্যজিৎ রায়ের শিক্ষা জীবন
সত্যজিৎ রায় বালিগঞ্জ গভর্নমেন্ট স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন এবং প্রেসিডেন্সি কলেজে অর্থনীতি নিয়ে পড়াশোনা করেন। এরপর, ১৯৪০ সালে তার মা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতনে তাকে পাঠান, যেখানে তিনি প্রচ্য শিল্প নিয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। কিন্তু অসমাপ্ত রেখেই তিনি ১৯৪৩ সালে কলকাতায় ফিরে আসেন এবং ব্রিটিশ বিজ্ঞাপন সংস্থা ডি জে কিমারে ৪০ টাকা বেতনের চাকরিতে যোগ দেন ‘জুনিয়র ভিত্তয়ালাইজার’ পদে। একই বছরে তিনি বিখ্যাত ‘সিগনেট প্রেস’ এর সঙ্গে যুক্ত হন এবং প্রচ্ছদ শিল্পকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যান।
সত্যজিৎ রায়ের কর্মজীবন
সত্যজিৎ রায়ের জীবন এবং কর্মজীবন খুবই বৈচিত্র্যময় এবং গুরুত্বপূর্ন। তিনি ছিলেন একজন খ্যাতিমান চলচ্চিত্র নির্মাতা, লেখক, এবং শিল্পী। তিনি শান্তিনিকেতন থেকে পড়া অসমাপ্ত রেখে ছেড়ে আসার পর ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ বিজ্ঞাপন কোম্পানিতে জুনিয়র ভিজ্যুয়ালাইজার হিসেবে চাকরি শুরু করেন। পরে তিনি সেই কোম্পানিতে আর্ট ডিরেক্টরের পদ লাভ করেন।প্রথমদিকে সত্যজিৎ রায়ের পেশাগত জীবন শুরু হয় একজন বাণিজ্যিক চিত্রকর হিসেবে। তবে তাঁর চলচ্চিত্র নির্মাণের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায় ফরাসি চলচ্চিত্র নির্মাতা জিন রেনোয়ার সাথে সাক্ষাৎ এবং ইতালীয় নব্য বাস্তববাদী চলচ্চিত্র ‘লাদ্রি দি বিচিক্লেত্তে’ অর্থাৎ বাইসাইকেল চোর দেখার পর। এই অভিজ্ঞতাগুলি তাকে চলচ্চিত্র নির্মাণে উদ্বুদ্ধ করে।১৯৫৬ সালে সত্যজিৎ রায় তাঁর চাকরি ছেড়ে সম্পূর্ণভাবে চলচ্চিত্র পরিচালনার কাজে মনোনিবেশ করেন।
মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশন এবার অনলাইনে! মধ্য শিক্ষা পর্ষদের বিজ্ঞপ্তি দেখে নাও: Click here
সত্যজিৎ রায় সাহিত্য অবদান
সত্যজিৎ রায় ছিলেন এক বাঙালি প্রতিভা, যিনি চলচ্চিত্র নির্মাতা এবং লেখক হিসেবে সমানভাবে খ্যাতি অর্জন করেন। তাঁর সৃষ্টি ফেলুদা, প্রফেসর শঙ্কু এবং তারিনীখুড়ো বাংলা সাহিত্যে বিশেষ স্থান অধিকার করে। কিশোর ও তরুণ পাঠকদের জন্য লেখা হলেও তাঁর গল্পগুলি সকল বয়সের পাঠকের প্রিয়।এছাড়াও তিনি নিজের ছেলেবেলার কাহিনি নিয়ে লিখেছিলেন “যখন ছোট ছিলাম”। চলচ্চিত্র নিয়ে তাঁর প্রবন্ধ সংকলনগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য “Our Films, Their Film”। “পথের পাঁচালী” চলচ্চিত্র দিয়ে বিশ্ব চলচ্চিত্রে পরিচিতি পান। তাঁর কাজের মাধ্যমে ভারতীয় চলচ্চিত্র আন্তর্জাতিক মানচিত্রে স্থান পায়। সাহিত্য ও চলচ্চিত্রে তাঁর অবদান তাঁকে চিরস্মরণীয় ব্যক্তিত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যা আজও সকলের মনে জীবিত।
বাংলা চলচ্চিত্রে সত্যজিৎ রায়ের অবদান
সত্যজিৎ রায় ১৯৪৭ সালে চিদানন্দ দাশগুপ্ত প্রমুখের সঙ্গে কলকাতা ফিল্ম সোসাইটি স্থাপন করেন। ১৯৫৫ সালে মুক্তি পায় তাঁর প্রথম চলচ্চিত্র “পথের পাঁচালি” যা বাংলা তথা ভারতীয় সিনেমার গতিপথকেই পালটে দেয়। ১৯৫৭ সালে ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে ‘পথের পাঁচালি’ পুরস্কৃত হয়। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নষ্টনীড়’ নিয়ে তিনি ‘চারুলতা’ নির্মাণ করেন, আবার সমাজের নানা আবর্তকেও তুলে এনেছেন ‘সীমাবদ্ধ’, ‘কাপুরুষ ও মহাপুরুষ’, ‘জন অরণ্য’ এইসব সিনেমায়। ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’, ‘হিরক রাজার দেশ’ এইসব সিনেমায় আপাত হাসির আড়ালে গভীর সমাজভাবনাকে প্রকাশ করেছেন।
সত্যজিৎ রায়ের বিখ্যাত সিনেমা
সত্যজিৎ রায়ের প্রথম ছবি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত “পথের পাঁচালী”। এই সিনেমাটি কান চলচ্চিত্র উৎসবে “দ্য বেস্ট হিউম্যান ডকুমেন্ট” শিরোপা পেয়েছিল। সত্যজিৎ রায়ের “পথের পাঁচালী,” “অপরাজিত,” এবং “অপুর সংসার” এই তিনটি সিনেমাকে একত্রে “অপুর ত্রয়ী” বলা হয়। তাঁর অনন্য ছবিগুলোর মধ্যে “জলসাঘর,” “পরশ পাথর,” “চারুলতা,” “কাঞ্চনজঙ্ঘা,” “অরণ্যের দিনরাত্রি,” “তিন কন্যা,” “প্রতিদ্বন্দ্বী,” “ঘরে বাইরে,” “শাখা প্রশাখা,” “নায়ক” ইত্যাদি বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
এই সিনেমাগুলি শুধুমাত্র ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে নয়, বিশ্ব চলচ্চিত্রের ইতিহাসেও বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে। সত্যজিৎ রায়ের প্রতিটি ছবিই তাঁর সৃষ্টিশীলতা, সমাজবোধ এবং সাংস্কৃতিক উপলব্ধির নিদর্শন।
পুরস্কার ও সম্মাননা
সত্যজিৎ রায় ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, লেখক, সঙ্গীত পরিচালক এবং চিত্রকর। তিনি বিশ্ব চলচ্চিত্র জগতে এক অন্যতম পরিচিত নাম এবং ভারতীয় চলচ্চিত্রের একটি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।সত্যজিৎ রায় এমন এক চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব যাকে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সম্মানিত ডক্টরেট প্রদান করে। ১৯৮৫ সালে তিনি দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৮৭ সালে ফ্রান্সের সরকার তাঁকে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক পুরস্কার “লিজিয়ন দ্যঅনর” প্রদান করে সম্মানিত করে।চলচ্চিত্র জগতের শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার অস্কার এবং ভারত সরকার তাকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান ভারতরত্ন প্রদান করে।
অন্যান্য প্রতিভা
সত্যজিৎ রায় শুধু চলচ্চিত্রকারই ছিলেন না। চিত্রনাট্য রচনা, এডিটিং, ফটোগ্রাফি, সঙ্গীত, অঙ্কন প্রভৃতিতেও তিনি দক্ষ ছিলেন। তিনি ৩৫টিরও বেশি গ্রন্থের লেখক ছিলেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হল ‘বাদশাহী আংটি’, ‘প্রফেসর শঙ্কুর কাণ্ডকারখানা’, ‘জয়বাবা ফেলুনাথ’, ‘স্বয়ং প্রফেসর শঙ্কু’, ‘মুন্ডুতে’, ‘তারিণী খুড়োর কীর্তিকলাপ’ ইত্যাদি। ফেলুদা, তোপসে তাঁর সৃষ্ট জনপ্রিয় চরিত্রগুলি ছোট থেকে বড় সবার কাছে পরিচিত। তিনি বাংলা ও ইংরেজিতে বহু মূল্যবান প্রবন্ধ লিখেছেন এবং ‘সন্দেশ’ পত্রিকা সম্পাদনা করতেন।
কিংবদন্তি প্রভাব
ভারত তথা সারা বিশ্বব্যাপী সমস্ত বাঙালি সমাজের কাছে সত্যজিৎ রায় হলেন একজন সংস্কৃতির প্রতিভূ। বাংলা চলচ্চিত্র জগতে তাঁর সুগভীর প্রভাব রয়েছে। তাঁর চলচ্চিত্র কৌশলে অনুপ্রাণিত হয়েছেন অপর্ণা সেন, ঋতুপর্ণ ঘোষ, গৌতম ঘোষ, সহ বাংলাদেশের তারেক মাসুদ, তানভীর মোকাম্মেল প্রমুখরা। বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, মৃণাল সেন এর মতো চলচ্চিত্র নির্মাতারা ভারতীয় চলচ্চিত্রে সত্যজিৎ রায়ের অবদান স্বীকার করেছেন। বিদেশে মার্টিন স্করসেজি, জেমস আইভরি, আব্বাস কিয়ারোস্তমি ও এলিয়া কাজানের মতো চিত্র নির্মাতারা তাঁর কাজ দেখে প্রভাবিত হয়েছে
দর্শক সমালোচনা
সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র সম্পর্কে সমালোচনা এবং প্রতিক্রিয়া বিভিন্ন ধরণের হয়েছে। কিছু সমালোচকেরা তাঁর কাজকে অত্যন্ত ধীরগতি এবং আধুনিকতা বিরোধী বলে অভিহিত করেছেন। তাঁরা মনে করেন যে তাঁর চলচ্চিত্রগুলির গতি “শাকের রজকীয়” চলার মতো এবং এতে সমকালীন পরিচালকদের মতো নতুনত্বের অভাব রয়েছে। এছাড়া, সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্রে মানবতার চিত্রণকে সরলতা হিসেবে দেখা হয়।তবে সত্যজিৎ রায় তাঁর চলচ্চিত্রের ধীরগতির ব্যাপারে বলেছেন যে তিনি এই গতি সম্পর্কে কিছুই করার নেই। তাঁর মতে, তাঁর চলচ্চিত্রের ধীরগতি একটি সচেতন পছন্দ এবং তাঁর নিজস্ব শৈল্পিক ভঙ্গি। এটি তাঁর সিনেমার এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য, যা দর্শকদেরকে একটি ধীর এবং গভীর অভিজ্ঞতা প্রদান করে।তবে,এত সমালোচনা সত্ত্বেও, সত্যজিৎ রায় তাঁর কাজের মাধ্যমে যে মানবতা, সামাজিক বাস্তবতা এবং শিল্পীসত্তা তুলে ধরেছেন, তা তাঁকে চলচ্চিত্র জগতের একজন কিংবদন্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
উপসংহার
শিল্পের এবং শিল্পীর কোনদিন মৃত্যু নেই। একজন শিল্পী বেঁচে থাকেন তাঁর সৃষ্টির মাধ্যমে। ১৯৯২ সালের ২৩শে এপ্রিল এই প্রতিভাবান মানুষটি প্রয়াত হলেও তাঁর সৃষ্টি, চলচ্চিত্রগুলি রয়ে গেছে আমাদের মধ্যে। সার্থক শিল্প ও তার শিল্পী অমর,অবিনশ্বর। বিশ্বের দরবারে ভারতীয় চলচ্চিত্রের শ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি সত্যজিৎ রায় সারাবিশ্বে অমর হয়ে থাকবেন তাঁর সৃষ্টির মাধ্যমে। যিনি আজও চলচ্চিত্র প্রেমীদের হৃদয়ে বেঁচে আছেন।
সত্যজিৎ রায় প্রবন্ধ রচনা pdf
সত্যজিৎ রায়, ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। আজকের পর্বের আলোচ্য বিষয় সত্যজিৎ রায়ের জীবনী/সত্যজিৎ রায় প্রবন্ধ রচনা।সত্যজিৎ রায়ের জীবনী pdf ডাউনলোড করতে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন।
বিষয় | সত্যজিৎ রায় প্রবন্ধ রচনা,সত্যজিৎ রায়ের জীবনী |
Download | Click here |
অবলম্বনে : সত্যজিৎ রায় রচনা,সত্যজিৎ রায় প্রবন্ধ রচনা,সত্যজিৎ রায় জীবনী class 12,সত্যজিৎ রায় রচনাবলী,সত্যজিৎ রায় জীবনী রচনা,সত্যজিৎ রায় প্রবন্ধ রচনা pdf ,শতবর্ষে সত্যজিৎ রায় প্রবন্ধ রচনা
সত্যজিৎ রায়ের জীবনী সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতেঃ Click here
সত্যজিৎ রায়ের জীবনী FAQ Questions
১) সত্যজিৎ রায়ের প্রথম চলচ্চিত্রের নাম কি?
উঃ সত্যজিৎ রায়ের প্রথম চলচ্চিত্রের নাম “পথের পাঁচালী”।
২)সত্যজিৎ রায় কেন বিখ্যাত?
উঃ সত্যজিৎ রায় ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি চলচ্চিত্র পরিচালক, চিত্রনাট্যকার, লেখক, সঙ্গীত পরিচালক এবং চিত্রকর।চলচ্চিত্র জগতের শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার অস্কার এবংভারত সরকার তাকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান ভারতরত্ন প্রদান করে।
৩)সত্যজিৎ রায় কি অস্কার পেয়েছেন?
উঃ চলচ্চিত্র জগতের শ্রেষ্ঠ পুরষ্কার অস্কার পেয়েছেন সত্যজিৎ রায় । তিনি ১৯৯২ সালে সম্মানসূচক অস্কার (Honorary Academy Award) লাভ করেন।
৪)সত্যজিৎ রায় কি ভারতরত্ন পান?
উঃ ভারত সরকার তাকে দেশের সর্বোচ্চ সম্মান ভারতরত্ন প্রদান করে।
৫) সত্যজিৎ রায়ের শেষ চলচ্চিত্র কোনটি?
সত্যজিৎ রায়ের শেষ চলচ্চিত্র হলো “আগন্তুক” (The Stranger)। এই চলচ্চিত্রটি ১৯৯১ সালে মুক্তি পায়।
৬) সত্যজিৎ রায় কয়টি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন?
উঃ সত্যজিৎ রায় তার ক্যারিয়ারে মোট ৩৭টি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন।
৭) সত্যজিৎ রায়ের অস্কার প্রাপ্ত সিনেমা কোনটি?
উঃ সত্যজিৎ রায় কোনো নির্দিষ্ট সিনেমার জন্য অস্কার পাননি। তিনি তার সামগ্রিক কাজের জন্য ১৯৯২ সালে সম্মানসূচক অস্কার (Honorary Academy Award) লাভ করেন।
২০ হাজার জিডি কনস্টেবল 2025 এর দরখাস্ত নেওয়া শুরু আগস্টে: Click here