কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা PDF,পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা প্রবল

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনাঃগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার মূল লক্ষ্য প্রজাকল্যাণের সাধনা। সমাজে আর্থিক বৈষম্য দূর করা, শিক্ষা এবং খাদ্য-বস্ত্র-বাসস্থানের অধিকার নিশ্চিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। সরকারের পরিকল্পনা তৈরি হয় এই উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে। ২০১৩ সালে প্রবর্তিত ‘কন্যাশ্রী প্রকল্প’ এই উদ্দেশ্য সাধনে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। আজকের এই পর্বে আমরা তোমাদের সাথে তুলে ধরতে চলেছি কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা নিয়ে যা  বর্তমান সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রকল্প আমাদের দেশকে গর্বিত করছে বিশ্ব দরবারে। কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা PDF download করতে হলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

বিষয়কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা
প্রকল্পের প্রতিষ্ঠাতামাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
শুরু হয়২০১৩ সালে
এককালীন অনুদান২৫০০০ টাকা

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা ভূমিকা:

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রায় একশো বছর আগে লিখেছিলেন, “নারীকে আপন ভাগ্য জয় করিবার/কেন নাহি দিবে অধিকার/হে বিধাতা?”—কবির এই প্রশ্ন আজও প্রাসঙ্গিক। একবিংশ শতকের স্বাধীন ভারত তথা বাংলা এখনো সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে চলেছে। বর্তমান সমাজে এখনো অধিকাংশ মেয়ে শিক্ষার মূলস্রোত থেকে বিচ্ছিন্ন থেকে বাল্যবিবাহ ও কন্যাভ্রুণ হত্যার শিকার হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গও এই সমস্যার বাইরে নয়। এখানেও মেয়েদের এগিয়ে চলার পথে নানা প্রতিবন্ধকতা বিরাজমান। মাত্র কয়েক বছর আগেও পশ্চিমবঙ্গ বাল্যবিবাহে দেশের পঞ্চম স্থানে ছিল এবং বালিকাদের মধ্যে মাঝপথে লেখাপড়া ছেড়ে দেওয়ার হার ছিল যথেষ্ট বেশি। এই পরিস্থিতি পরিবর্তনের লক্ষ্যে এবং মেয়েদের স্বনির্ভর করে তোলার উদ্দেশ্যে ২০১৩ সালের ১লা অক্টোবর থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকার চালু করে ‘কন্যাশ্রী’ প্রকল্প।

কন্যাশ্রী প্রকল্প কী:

ভারতীয় নবজাগরণের অন্যতম দুই মহাপুরুষ, রাজা রামমোহন রায় ও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের হাত ধরে সমাজসংস্কারের পথ প্রশস্ত হয়। বিদ্যাসাগর নারী শিক্ষার গুরুত্ব অনুভব করে স্ত্রীশিক্ষা প্রসারে ব্রতী হন। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মহিলা উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণ দপ্তর কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু করে।

নারী উন্নয়ন ও সমাজ সচেতনতার লক্ষ্যে ‘কন্যাশ্রীর’ অবতারণা হয়। ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী মেয়েদের স্কুলমুখী করার জন্য এবং তাদের বিবাহযোগ্য অর্থাৎ আইনত ন্যূনতম ১৮ বছর বিয়ের বয়স পর্যন্ত উপযুক্ত করে তোলার জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার ‘কন্যাশ্রী’ প্রকল্প চালু করেছে। এই প্রকল্পের আওতায় ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী মেয়েদের বছরে ১০০০ টাকা বৃত্তির ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে এবং মেয়েদের ১৮ বছর বয়স সম্পূর্ণ হলে তাদের এককালীন অনুদান হিসেবে ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে। শর্তসাপেক্ষে, পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি জেলায় এই অনুদান দেওয়া হচ্ছে।

প্রকল্পের রূপরেখা:

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ১০ থেকে ১৮ বছর বয়সের সময়কাল মানুষের জীবনগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। এই সময়কালকে কেন্দ্র করে কন্যাশ্রী প্রকল্পের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। নারী ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, যেসব মেয়েদের পরিবারের বার্ষিক আয় ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বা তার কম, তারা বছরে ১০০০ টাকা করে আর্থিক সাহায্য পাবে। এ ছাড়াও, যদি এই মেয়েরা ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত শিক্ষার মূলস্রোতে থাকে এবং লেখাপড়া চালিয়ে যায়, তবে তারা এককালীন ২৫ হাজার টাকা পাবে।

সরকার মেয়েদের উচ্চশিক্ষা লাভের লক্ষ্যে পাশে দাঁড়াচ্ছে। ২০১৫ সালের রাজ্য বাজেটে এই বৃত্তির পরিমাণ ৫০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭৫০ টাকা করা হয়েছিল এবং বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ১০০০ টাকা। ২০১৩-১৪ আর্থিক বছরে এই প্রকল্পের জন্য ২৮৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল, যা ২০১৫-১৬ অর্থবছরে বেড়ে হয়েছে ৮৫০ কোটি টাকা। ২০২২-২৩ অর্থবছরে কন্যাশ্রী প্রকল্পের জন্য ১৩৭৪.৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরে এই বরাদ্দ বৃদ্ধি পেয়ে ১৫৫০.১৩ কোটি টাকা হয়েছে।

ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশে, যেখানে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করা মানুষের সংখ্যা এখনো যথেষ্ট, সেখানে মেয়েদের সামাজিক সুরক্ষায় এই প্রকল্প অত্যন্ত কার্যকরী। সরকারি তথ্য অনুযায়ী প্রায় ৮০ লক্ষের বেশি মেয়ে ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত হয়েছে এবং এই সংখ্যা প্রতি বছর বেড়ে চলেছে।

কন্যাশ্রী প্রকল্পের প্রেক্ষাপটঃ 

কন্যাশ্রী প্রকল্পের প্রেক্ষাপটে রয়েছে সামাজিক বৈষম্য ও বঞ্চনার এক করুণ ইতিহাস। ২০১১-র জনগণনায় দেখা গিয়েছে যে পশ্চিমবাংলায় বয়ঃসন্ধিকালীন মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ৭৩ লক্ষ। এর মধ্যে ৪৮.১১ শতাংশই হচ্ছে মেয়ে। আবার পশ্চিমবাংলার মোট জনসংখ্যার ৯.৩ শতাংশ হচ্ছে ১০ থেকে ১৪ বছর বয়সি মেয়ে, আর ১৫ থেকে ১৯ বছর বয়সি মেয়েদের ক্ষেত্রে এই পরিমাণ ৯.৫ শতাংশ। কিন্তু এই যে বিপুল নারীশক্তি, তাদের জীবনবিকাশের পথ কিন্তু একেবারেই মসৃণ নয়। দারিদ্র্য, অশিক্ষা, কুসংস্কার এবং লিঙ্গগত বৈষম্যের শিকার হয়ে এদের বিরাট অংশকে জীবন কাটাতে হয়, অনেকেই হারিয়ে যায় সমাজের অন্ধকারে। UNICEF-এর সমীক্ষায় শিশু বা অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েদের বিয়ের নিরিখে ভারতের মধ্যে পশ্চিমবাংলার স্থান তৃতীয়। পরিসংখ্যান অনুসারে ১৮ বছরের কম বয়সি মেয়েদের মধ্যে ৫৪.৭ শতাংশই দ্রুত বিবাহের শিকার। গ্রামীণ এলাকায় সংখ্যাটা আরও বেশি—৫৭.৯ শতাংশ। এই দ্রুতবিবাহের ফলে একদিকে যেমন এইসব মেয়েরা শিক্ষার অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়, তেমনি তারা নানারকম অপুষ্টির শিকার হয়, যা পরবর্তী প্রজন্মকেও প্রভাবিত করে। মেয়েদের এই দুর্দশা সামাজিক প্রগতির পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। অবস্থা কতটা শোচনীয় তা স্পষ্ট হয় যখন পরিসংখ্যানে দেখা যায় স্কুলছুটদের ৬৩.৫ শতাংশই হল মেয়ে। সমাজের দুর্বল, পিছিয়ে পড়া এবং হতাশার অন্ধকারে ডুবে যাওয়া এইসব মেয়েদের আলোর পথে ফিরিয়ে আনার জন্যই ২০১৩ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার চালু করে কন্যাশ্রী প্রকল্প, যার ঘোষিত উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয়- “To reduce dropout rate and prevent early marriage”।

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা

কন্যাশ্রী প্রকল্পের লক্ষ

কন্যাশ্রী প্রকল্পটি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ২০১৩ সালে চালু হয়। এই প্রকল্পের পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনা করা হয় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নারী ও সমাজকল্যাণ দপ্তরের মাধ্যমে। কন্যাশ্রী প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যগুলি নিম্নরূপ:

  •  মেয়েদের নিয়মিতভাবে স্কুলে রাখার চেষ্টা করা, যাতে তারা ন্যূনতম উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে।
  • যেসব মেয়েরা দারিদ্র্যতার কারণে পড়াশোনা বন্ধ করে দেয়, তাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা, যাতে তারা তাদের শিক্ষা অব্যাহত রাখতে
  •  মেয়েদের স্বনির্ভর ও আত্মনির্ভর করে তোলা, যাতে তারা ভবিষ্যতে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে এবং নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হয়।
  • কম বয়সে মেয়েদের বিবাহ বন্ধ করা, যাতে তারা যথাযথ বয়সে বিবাহ করে এবং পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।
  • এই প্রকল্পের মাধ্যমে মেয়েদের শিক্ষা ও আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়, যা তাদের শিক্ষা জীবনে প্রেরণা যোগায় এবং তাদের সামগ্রিক উন্নয়নে সহায়ক হয়।

কন্যাশ্রী প্রকল্পের উদ্দেশ্য

কন্যাশ্রী প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল মেয়েদের সামাজিক অবস্থা উন্নত করা এবং তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং আর্থিক স্বাধীনতা উন্নয়ন করা। এটির মাধ্যমে কন্যারা আত্মবিশ্বাস অর্জন করে, ক্ষমতার স্বাধীন প্রতিষ্ঠা করে, তাদের সামাজিক ও আর্থিক অবস্থা উন্নত করে নিজেদের জীবনে একটি সার্থক ভূমিকা প্রদান করা। এটির মাধ্যমে সমাজের মেয়েদের ভূমিকা ও অধিকারের সচেতনতা বৃদ্ধি করা যায়, যা সমাজের উন্নতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

উপসংহারঃ 

কন্যাশ্রী প্রকল্প শুধু দেশের মধ্যে নয়, গোটা পৃথিবীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। ২০১৪ সালে UNICEF-এর মেয়েদের জন্য অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে লন্ডনে রাজ্যকে কন্যাশ্রী প্রকল্প সম্পর্কে অবহিত করার জন্য আহ্বান জানানো হয়। এই সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে রাজ্য সরকার ১৪ আগস্ট দিনটিকে ‘কন্যাশ্রী দিবস’ রূপে ঘোষণা করেছে। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কন্যাশ্রী প্রকল্পকে ভবিষ্যতে পাঠক্রমের অন্তর্ভুক্ত করার কথাও ঘোষণা করেছেন। প্রশাসনিক সদিচ্ছা এবং সমাজের সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়েই কন্যাশ্রীর মতো অসামান্য প্রকল্প আরও অর্থবহ হয়ে উঠতে পারে।

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা PDF Download

কন্যাশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে মেয়েদের উচ্চ শিক্ষার জন্য অর্থ প্রদান করা হয়,যাতে তারা ন্যূনতম উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে।আর এই  কন্যাশ্রী প্রকল্প শুধু দেশের মধ্যে নয়, গোটা পৃথিবীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। আমাদের দেশ কে গর্বিত করছে বিশ্ব দরবারে। আজকের এই পর্বের মূল বিষয় কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা PDF Download লিঙ্ক নিচে দেওয়া হলো সেখান থেকে তোমরা খুব সহজেই ডাউনলোড করে নিতে পারবে। 

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা PDF Download

বিষয়কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা
PDF DownloadClick here

কন্যাশ্রী প্রকল্পের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটঃ Click here  এখান থেকে তোমরা অনেক আপডেটেট তথ্য জানতে পারবে যা তোমাদের কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা  লিখতে সাহায্য করবে 

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা নিজে লিখতে এখান থেকেও তথ্য সংগ্রহ করতে পারোঃ Click here 

কন্যাশ্রী প্রকল্প রচনা FAQ QUESTIONS

 

১)কন্যাশ্রী প্রকল্প এর উদ্দেশ্য কি?

উঃ কন্যাশ্রী প্রকল্পের উদ্দেশ্য হল মেয়েদের সামাজিক অবস্থা উন্নত করে তাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, এবং আর্থিক স্বাধীনতা উন্নয়ন করা এবং কম বয়সে মেয়েদের বিবাহ বন্ধ করা, যাতে তারা যথাযথ বয়সে বিবাহ করে এবং পূর্ণাঙ্গ শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।

২)কন্যাশ্রী এর উপকারিতা কি?

উঃ এই প্রকল্পের আওতায় ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী মেয়েদের বছরে ১০০০ টাকা বৃত্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং মেয়েদের ১৮ বছর বয়স সম্পূর্ণ হলে তাদের এককালীন অনুদান হিসেবে ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হবে।

৩) কন্যাশ্রী টাকা কিভাবে পাওয়া যায়?

উঃ কন্যাশ্রী টাকা সরকার নির্দিষ্ট শর্ত অনুযায়ী প্রদান করে, যেমন শিক্ষা সম্পন্ন করার পরে মেয়েদের ১৮ বছর বয়স সম্পূর্ণ হলে তাদের এককালীন অনুদান হিসেবে ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।

৪) কন্যাশ্রী প্রকল্প কত থেকে কত বছর পর্যন্ত?

উঃ ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সী মেয়েদের কন্যাশ্রী প্রকল্প দেওয়া হয়।

৫) কন্যাশ্রী প্রকল্প বছরে কত টাকা পাওয়া যায়?

উঃ কন্যাশ্রী প্রকল্প বছরে ১০০০ টাকা পাওয়া যায়।

৬) কন্যাশ্রী কে করেছে? 

উঃ মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কন্যাশ্রী প্রকল্পের জন্ম দিয়েছে।
 
৭)কন্যাশ্রী দিবস কেন পালন করা হয়?
উঃ ২০১৪ সালে UNICEF-এর মেয়েদের জন্য অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে লন্ডনে রাজ্যকে কন্যাশ্রী প্রকল্প সম্পর্কে অবহিত করার জন্য আহ্বান জানানো হয়। এই সাফল্যে উৎসাহিত হয়ে রাজ্য সরকার ১৪ আগস্ট দিনটিকে ‘কন্যাশ্রী দিবস’ রূপে ঘোষণা করেছে।